কলার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আজ এই পর্যন্তই। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন ডেইলীবিডিটেক নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
অভিনেতা অভিনেত্রী মুভি: কারেনজিৎ কৌর ভোহরা বা বর্তমান সময়ের সানি লিওনের জন্য ...
৪ আঁশযুক্ত হওয়ায় এই খাবার সহজে হজম হয়। পাশাপাশি এটি হজমশক্তি বাড়ায়।
কলা একটি পচনশীল খাদ্য হওয়াতে এটি সংরক্ষণে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। খোলা জায়গায় কলা রেখে দিলে ২-৩ দিনের মধ্যে এটি পচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, কলা যদি ফ্রীজে রাখা হয়, তবে এটি ১ সপ্তাহ পর্যন্ত ঠিক থাকে। কলাকে কখনোই অন্যন্য ফলের সাথে রাখা যাবে না, তা না হলে এটি অন্যান্য ফলে সংস্পর্শে এসে দ্রুত পেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শক্তি বৃদ্ধি সহায়তা: কলা হল গ্লুকোজ , ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করার একটি বড় উৎস। এই শর্করাগুলি দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে, যা ক্রীড়াবিদ বা দিনের বেলা দ্রুত এনার্জি প্রয়োজন এমন ব্যক্তির জন্য কলা একটি নিখুঁত জলখাবার হতে পারে। এটি শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে এবং পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে থাকে। যা মানুষের জন্য শারীরিক ব্যায়ামের আগে বা পরে খাওয়ার জন্য কলাকে একটি আদর্শ get more info খাবার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
০৯। পায়ের ক্র্যাম্প: পটাসিয়াম উপাদান পায়ের ক্র্যাম্পের ঘটনা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যা গর্ভাবস্থায় সাধারণ।
দেহের এনার্জি বা শক্তি বাড়াতে এর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। শরীরে দুর্বলতা দেখা দিলে তাই এই ফল খাওয়া যায়। এতে শরীরে শক্তি পাওয়া যাবে।
রক্তে শর্করার মাত্রা: রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে, বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য।
পটাশিয়াম প্রস্রাবের মাধ্যমে ক্যালসিয়ামের ক্ষয় কমিয়ে হাড়ের স্বাস্থ্যে রক্ষায় ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি হাড়ের ক্যালসিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, হাড়ের শক্তি এবং ঘনত্বকে আরও বৃদ্ধি করে।
রমেশচন্দ্রের ঐতিহাসিক উপন্যাস কয়টি ও কী কী?
ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায়: কলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এটির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, যা ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে এবং বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখার উপস্থিতি কমাতে সাহায্য করে।
এই সব প্রশ্নের উত্তর হল সকালে কলা খাওয়া উচিত। সারাদিন সকালে এটি খেলে উপকার পাওয়া যায়। তবে সকালে খালি পেটে খেলেও তা খাওয়া ঠিক নয়। কলা কোনোভাবেই খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। এটি সকালে অন্য কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে বা অন্য কোন নাস্তার পর খেতে হবে। তবে এটি এমন কিছু নয় যা কেবল সকালে খাওয়া যায়। এটি দিনের অন্য সময়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে সকালে খেলে উপকার বেশি হয়।
কলায় যে ভিটামিন বি-৬ বা পাইরিডক্সিন থাকে তা গর্ভবতী নারীদের বমি বমিভাব থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় কলা খেলে-
Comments on “সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা Can Be Fun For Anyone”